কবি ও সাংবাদিক লিটন হোসাইন জিহাদএর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় দৈনিক ঐশী বাংলার সাহিত্য সম্পাদক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কবি ও গবেষক ড. এস এম শাহনূর। তিনি বলেন, “আল মাহমুদের কবিতা শুধু কবিতা নয়, তা সময়ের দলিল, সংগ্রামের ভাষা, এবং মানবতার এক অনন্য উৎস।
কবি সাজ্জাদ হোসেন জামাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন কবি আল মাহমুদ গবেষক কবি মহিবুর রহিম, যিনি বলেন, “আল মাহমুদ ছিলেন বাংলা কবিতার অনন্য সাধক—যার কলমে উঠে এসেছে মাটি, মানুষ আর ইতিহাসের গন্ধ।”
মুখ্য আলোচক হিসেবে অংশ নেন মানবিক বিশ্বগড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা ও সাহিত্য সারথি প্রফেসর ড. আলহাজ্ব শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকী,
এসময় বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাহিত্য একাডেমির পরিচালক কবি জয়দুল হোসেন, দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গন এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক কবি আব্দুল মান্নান সরকার, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কবি শাহ মো: সানাউল হক, কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদ এর সভাপতি সাংবাদিক ইব্রাহিম খান সাদত,ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন এর সভাপতি কবি ও সম্পাদক আল আমিন শাহিন, খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী করিম এইচ খান, কবি ও লেখক রফিক সোলায়মান প্রমুখ।
এ সময় কবি আল মাহমুদ সাহিত্য সম্মাননা ২০২৫ গ্রহন করেন · কবি, গীতিকার রোকেয়া রহমান কেয়া, কবি ও সম্পাদক কে এম সফর আলী, কবি ও ছড়াকার বি এস সাইফুর রহমান, কবি ইবনে মনির হোসেন।
বক্তারা বলেন আজ আমরা কবি আল মাহমুদকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতায়, কারণ আমাদের সাহিত্যবোধ, আত্মপরিচয় এবং কবিতার গভীরতা তাঁর কারণেই এত সমৃদ্ধ। তাঁর সৃষ্টি বেঁচে থাকবে যতদিন বাংলা ভাষা বেঁচে থাকবে, যতদিন একজন কবি কলম হাতে মানুষের পাশে দাঁড়াতে চাইবে।